আদানির সাথে বিদ্যুৎ চুক্তি কতটা ক্ষতিকর ? | How harmful is the electricity contract with Adani in bengali?

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন board এবং ভারতের আদানী power limited দুই হাজার সতেরো সালে একটি গোপন চুক্তি করেছিল. এই চুক্তিটি গোর্দা বিদ্যুৎ প্রকল্প হিসেবে পরিচিত. এই প্রকল্পের অধীনে ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডা জেলায় এক হাজার ছয়শো মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়. শুধুমাত্র বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করার জন্যই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে. শুরু থেকেই প্রকল্পটি বিভিন্ন গোষ্ঠীর কাছ থেকে নানা ধরনের সমালোচনা বিরোধিতার শিকার হয়. কয়লা ভিত্তিক এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলার কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার বিষয়টি ভারতীয়রা ভালোভাবে নেয় নি. সকল বাধা পেরিয়ে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের প্রকল্প এগিয়ে নিয়ে যাই.

Mar 4, 2023 - 01:37
 0  9
আদানির সাথে বিদ্যুৎ চুক্তি কতটা ক্ষতিকর ? | How harmful is the electricity contract with Adani in bengali?
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন board এবং ভারতের আদানী power limited দুই হাজার সতেরো সালে একটি গোপন চুক্তি করেছিল. এই চুক্তিটি গোর্দা বিদ্যুৎ প্রকল্প হিসেবে পরিচিত. এই প্রকল্পের অধীনে ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডা জেলায় এক হাজার ছয়শো মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়. শুধুমাত্র বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করার জন্যই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে. শুরু থেকেই প্রকল্পটি বিভিন্ন গোষ্ঠীর কাছ থেকে নানা ধরনের সমালোচনা বিরোধিতার শিকার হয়. কয়লা ভিত্তিক এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলার কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার বিষয়টি ভারতীয়রা ভালোভাবে নেয় নি. সকল বাধা পেরিয়ে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের প্রকল্প এগিয়ে নিয়ে যাই.
00:00:47
কিন্তু গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টে বাংলাদেশের সাথে আদানি গ্রুপের চুক্তি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে গোর্দা বিদ্যুৎ প্রকল্প নতুন করে আলোচনায় উঠে আসে. এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারিতে মার্কিন অর্থনৈতিক বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান, বার্গ রিসার্চ, আদানি গ্রুপের কর্পোরেট জালিয়াতি প্রকাশ করার পর আদানির রাতারাতি একশো বিলিয়ন ডলারের সম্পদ হারায়. তখন থেকে গোড্ডা বিদ্যুৎ প্রকল্প কেন্দ্রিক বাংলাদেশের সাথে আদানির প্রতারণার বিষয়গুলো আরো বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে. বাংলাদেশের সাথে আদানি পাওয়ারের গোপন চুক্তিটি কেমন ছিল? এবং এই চুক্তির ফলে বাংলাদেশকে কতটা লোকসান গুনতে হবে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কি কেন কিভাবে এই পর্বে.
00:01:33
কি কেন কিভাবে চ্যানেলে আপনি নতুন হলে অনুরোধ করবো সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটিতে ক্লিক করুন.
00:01:48
দুই হাজার পনেরো সালের জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসেন. ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে বলা হয়, নরেন্দ্র মোদী শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন যে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সঞ্চালন ও বিতরণ খাতে যেন ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হয়. সে সময় ভারতের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি করার জন্য সাড়ে চার বিলিয়ন ডলারের চুক্তিও সই করা হয়.
00:02:17
নরেন্দ্র মোদির সেই সফরের পর পঁচিশ বছর বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য গৌতম আদানির সঙ্গে এক দশমিক সাত বিলিয়ন ডলারে গোড্ডায় কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের চুক্তি করা হয়. সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়. এই বিদ্যুৎ বিষয়ক চুক্তিটি প্রথমে বাংলাদেশ ও ভারত উভয়ের জন্য লাভজনক বলে মনে হলেও আসলে তা বাংলাদেশের জন্য খুবই কম লাভজনক. ওয়াশিংটন পোস্ট বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে হওয়া একশো তে পৃষ্ঠার গোপন চুক্তি পাত্রের কপি সংগ্রহ করে তিনজন বিশেষজ্ঞকে দিয়ে চুক্তিটি পর্যালোচনা করিয়েছে.
00:02:53
সিডনি ভিত্তিক জ্বালানি বিশ্লেষক টিম বার্কলি চুক্তিটি পর্যালোচনা করে জানিয়েছেন গোড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে যাওয়ার পর কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন না করলেও বাংলাদেশকে প্রতি বছর চারশো মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে. এত বিপুল পরিমান অর্থ ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ আদানি গ্রুপ বাংলাদেশের কাছ থেকে আদায় করবে. বিদ্যুৎ খাতের বৈশিক মান অনুযায়ী এই চার্জ বেশি. টিম বার্কলি আরো বলেছেন বাংলাদেশে পাইকারি বিদ্যুতের যে বাজার মূল্য তার চেয়েও পাঁচ গুণ বেশি দামে আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনবে বাংলাদেশ.
00:03:30
আদানি গ্রুপ এর সাথে চুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কয়লার দাম নির্ধারণ. বাংলাদেশ সরকার কলা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে কলার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করে.
00:03:42
আন্তর্জাতিক বাজারে কয়লার দাম বেশি হলেও সরকার নির্দিষ্ট অর্থের বেশি টাকা প্রদান করে না. কিন্তু আদানির সাথে চুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ গোর্দা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় কয়লার দাম আন্তর্জাতিক বাজার দর অনুযায়ী পরিশোধ করবে. গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউ রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে কয়লার দাম প্রায় তিনগুন বেড়েছে. তারপরও কয়লা সরবরাহে খুব বেশি সমস্যা হওয়ার কথা ছিল না. কারণ ভারতের ছত্রিশগড়, ঝাড়খন্ড এবং উড়িষ্যা রাজ্যে আদানির বিশাল বিশাল কয়লা খনি আছে. এমনকি ভারতে কয়লা উত্তোলনের অনুমতি দেওয়া ছয়টি খনির মধ্যে চারটি খনির ঠিকাদারি পেয়েছে আদানির কোম্পানি. শুধু তাই নয়, অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে থাকা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ কয়লা খনিও আদানি গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে.
00:04:29
আদানি গ্রুপের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে তারা নয় কোটি টন কয়লা উৎপাদন করতে পারে. এবং আগামী তিরিশ বছরে তারা তিনশো কোটি টন কয়লা মজুত করার সক্ষমতা রাখে. গ্লোবাল অ্যানার্জি মনিটরের তথ্য মতে গৌতম আদানির কোম্পানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যক্তিগত কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং কয়লা খনির মালিক.
00:04:49
ভারতে এত কয়লার মালিকানা থাকার পরও আদানি পাওয়ার চুক্তিতে দেখিয়েছে যে তারা পরিবেশগত কারণে প্রতি বছর সত্তর লক্ষ টন কয়লা বিদেশ থেকে আমদানি করবে. এত বিপুল পরিমান কয়লা বিদেশ থেকে আমদানি করলে স্বভাবতই তার দামও বেশি পড়বে. কিন্তু সেখানেও আদানি গ্রুপই লাভবান হবে. কারণ অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা বিদেশী কয়লার মালিকানাও আদানির. সেই বিদেশি কয়লা আবার খালাস করা হবে আদানির মালিকানাধীন সমুদ্র বন্দরে. এবং বন্দর থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত কয়লা পরিবহণও করা হবে.
00:05:21
আদানি কোম্পানির বানানো রেললাইন ব্যবহার করে.
00:05:27
কয়লার প্রতিটি ধাপে আদানির প্রত্যক্ষ ব্যবসা থাকলেও কয়লার আন্তর্জাতিক বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি দাম ধরা হয়েছে. বাংলাদেশ বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র বলছে আদানি গ্রুপ প্রতি টন কলার দাম ধরতে চায় চারশো ডলার. অথচ বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত রামপাল এবং বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ বিনিয়োগে করা পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লার দাম পড়ছে প্রতি টন দুইশো পঞ্চাশ ডলারের মতো. কিন্তু আদানি প্রতি টন কয়লার যে দাম প্রস্তাব করেছে রামপাল ও পায়রার চেয়ে ষাট শতাংশ বেশি. বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড আদানির প্রস্তাব করা কলার দাম নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে. এ বিষয়ে আদানি গ্রুপের সাথে আলোচনা হবার কথা রয়েছে.
00:06:08
দেশের জ্বালানি বিশেষজ্ঞ এম তামিম বলেন বাংলাদেশে যে বিদ্যুতের তেরো চোদ্দ টাকা দাম আদানির কাছ থেকে তা বাইশ টাকায় কিনতে হবে. আদানির বিদ্যুতের দাম বেশি হওয়ার অজুহাতে বাংলাদেশ যদি আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ না কেনে সেক্ষেত্রেও চারশো মিলিয়ন ডলার ক্যাপাসি চার্জ দিতে হবে. বাংলাদেশি টাকা যার মূল্য চার হাজার কোটি টাকারও বেশি. পঁচিশ বছর আদানিকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিলে তার পরিমাণ দাঁড়াবে এক লক্ষ ছাব্বিশ হাজার কোটি টাকারও অনেক বেশি. কয়লার দাম রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের আগের পর্যায়ে ফিরে গেলেও অভ্যন্তরীণ কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য সরকারের যে পরিমাণ খরচ হতো তার চেয়ে অন্তত তেত্রিশ শতাংশ বেশি দামে আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হবে.
00:06:51
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ টিম বারকলি ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন.
00:06:55
সঙ্গে করা এই চুক্তিটি অবশ্যই প্রতারণা.
00:07:01
আদানির গোড্ডা প্রকল্পে উৎপাদিত বিদ্যুৎ একশো পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ আদানি হাই ভোল্টেজ লাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সীমান্ত পর্যন্ত আসবে. এই পর্যন্ত বিদ্যুৎ পরিবহন খরচও বহন করবে বাংলাদেশ. তারপর সীমান্ত থেকে আরো ঊনত্রিশ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবহন করে বাংলাদেশের জাতীয় গ্রিডের সাথে সংযুক্ত করা হবে. গত বছর নভেম্বরে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জানানো হয়েছিল যে দুই হাজার বাইশ সালের ষোলোই ডিসেম্বর ভারতের ঝাড়খণ্ডের আদানি পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আসা শুরু হবে.
00:07:38
কিন্তু তারপর কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও আদানির বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসেনি. বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অনুযায়ী কয়লা ও গ্যাস চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে বর্তমানে সর্বোচ্চ চাহিদার তুলনায় চল্লিশ শতাংশ বেশি উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের. সেক্ষেত্রে আদানির বিদ্যুৎ বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় হওয়ার কথা নয়. আরেকটি হতাশার বিষয় হল চুক্তির অর্থ ডলারের পরিশোধ করতে হবে. যখন চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছিল তখন এক মার্কিন ডলারের মূল্য ছিল একাশি টাকা. আর বর্তমানে ডলারের দাম একশো পাঁচ টাকা ছাড়িয়ে গেছে.
00:08:14
আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ খোলামেলা আলোচনা করতে চায় না. ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এ বিষয়ে জানান আদানির সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি একটি সার্বভৌম সরকারের সঙ্গে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের. এর সঙ্গে ভারত সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই. অন্যদিকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা. তোফিকি ইলাহি ইন্ডিয়া এনার্জি উইকে বলেছেন আদ সাথে বাংলাদেশের চুক্তিটি গোপনীয়. এই চুক্তির শুরু থেকে আদানি গ্রুপ বিভিন্ন তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সাথে প্রতারণা করে আসছে.
00:08:52
দুই হাজার উনিশ সালে ভারত সরকার আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমিকে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করে. এর ফলে আদানি পাওয়ার সব ধরনের শুল্ককর চার পেয়ে যায়. চুক্তি অনুযায়ী তিরিশ দিনের মধ্যে বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানোর কথা ছিল. কারণ শুল্ককর ছাড় পেলে ক্যাপাসিটি চার্জ ও কয়লা আমদানির ব্যয়ও কমে কিন্তু আদানি পাওয়ার বিষয়টি গোপন করে গেছে. সব মিলিয়ে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন আদানি গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশের করা বিদ্যুৎ চুক্তিটি বৈষম্য ও প্রতারণামূলক. এরকম নানা ধরনের প্রতারণার মাধ্যমে গুজরাটের ব্যবসায়ী গৌতম আদানি সমগ্র বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিল.
00:09:33
তার এই উত্থানের পেছনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং ক্ষমতাশীল রাজনৈতিক দলের অনেক অবদান রয়েছে. ঘুষ দুর্নীতি আর নৈতিক ছত্রছায়ায় গৌতম আদানী কিভাবে বিশ্বের শীর্ষ ধ্বনি হয়ে উঠেছিল সে সম্পর্কে জানতে চাইলে কি কেন কিভাবের এই ভিডিওটি দেখতে পারেন. কি কেন কিভাবে চ্যানেলের ভিডিও যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বেশি বেশি শেয়ার করে অন্যদেরও দেখার সুযোগ করে দিন. পরবর্তী ভিডিও আপলোড হওয়ার সাথে সাথে দেখতে চাইলে কি কেন কিভাবে সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটিতে ক্লিক করুন.

আপনার প্রতিক্রিয়া কি?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow

mdjblog "Mdjblog is a leading education platform that provides valuable information and insights about technology and life skills. Designed for younger generations, mdjblog is your one-stop source for all things tech-related and practical learning. Our team of experts delivers clear, concise, and engaging content to help you expand your knowledge and reach your full potential. Whether you're interested in learning about the latest advancements in technology or want to improve your skills, mdjblog has you covered. Join the mdjblog community today and stay ahead of the curve."